শরতের শ্রভ্র ওড়নাখানি ভাসিয়ে নিলীশায়
মেঘের সুস্মিতা ভেলায়
দূর আকাশে মিলিয়ে যাও কোন অজানায়
ছন্দ বদ্ধ নৃত্য তালে
দেহ বল্লরী শরৎ ফ্যাশানে
রদ্ধ বন্দি শালার মত
ফাঁক ফোকরে দেখি শূচি শ্রুভ্র চন্দ্র মুখ
এই মাত্র রচিত হল ব্যখ্যা সুনিপন কর পল্লবে
নিদাঘ বৈশাখে ভস্মদিত হুতাশনে
অনিন্দ সরস পরস ব্যর্থ হা-হুতাশে
প্রত্যুষে কুজ্জটিকা সিক্ত বিষন্ন মুখ
ব্যাথা বারে নূজ্য ক’জো বাতাশ বিভাবরী
কাষ্ঠ কাঠিন্য অনুতাপের বহ্নি শিখা
আজ অনুরিত মৃদু মন্দ সমীরণে
তোমার ছবিটা প্রদর্শিত ঈশান কোনে
স্মীত হাসি রঙ্গ রঙ্গিনী মূর্তি ছায়া ঘেরা পথে
চন্দন চর্চিত ললাটে গজগমনে নিস্ক্রান্ত সেই গমনে
উত্তাপ ছিলনা প্রভাব ছিল মারা সরতের কিংবা বৈকাল ২
দিন
আমাকে আবিষ্ট করেছিল শতাংশের পুরোভাগ
কখনো ধীর, কখনো দ্রুত তালে অথচ সারাসি
তাইত মোহনীরূপে ধরা দিলে তুমি আনমনে
আমার প্রেমাস্পদ প্রেয়সী