মোঃ কাজেমুল ইসলাম
মোবাইলঃ ০১৭৩৯-৭৩২৬১০
হোমিওপ্যাথি অনুশীলন, টাঙ্গাইল৷
বহুগুনে গুনাম্বিত হবে মহাজন
রোগী আসবে যবে ডাক্তার সদন৷
সংস্কার মুক্ত আর নিরপেক্ষ মন
সুস্থ সবল ইন্দ্রিয় শক্তি রবে অনুক্ষণ৷
লক্ষন নির্ণয়ের কাজে পূর্ন মনযোগী
বিশুদ্ধতা থাকতে হবে চিত্রাংকণে রোগী৷
চিকিত্সককে হতে হবে এমনই বিদ্যান
তিনটি বিষয়ে পুরা থাকতে হবে জ্ঞান৷
রোগ, ঔষধ এবং ঔষধ প্রয়োগ
অতঃপর বহু কিছু করতে হবে যোগ৷
তিন ব্যাক্তি হতে চিত্র করবে অঙ্কন
চিকিত্সক নিজে, রোগী, রোগীর পরিজন৷
তিন পদ্ধতিতে হবে রোগী পরীক্ষণ
দর্শণ, শ্রবণ আর স্পর্শণ৷
ধীরে ধীরে প্রশ্ন করে সব লিখতে হবে
লেখার মাঝে কিছু কিছু জায়গা ফাঁক রবে৷
শিরোনাম দিয়ে লিখবে কষ্ট সকল
'হাঁ' 'না' দিয়ে উত্তর হলে পাবে নাকো ফল৷
জটিল রোগের রোগী লিপির গুরুত্ব অধিক
রোগী লিপি সঠিক হলে ঔষধ পাবে ঠিক৷
সব রোগে রোগের কারণ আর অবস্থান
অনুভূতি, হ্রাসবৃদ্ধি নিবে সহচর লক্ষণ৷
পূর্ণ চিত্র অংকন করবে আদর্শ আরোগ্য হবে
এ হলো হোমিও বিধান৷
ব্যাপক লক্ষণ হতে মনের ভাব হবে নিতে
তা হবে সর্ব প্রধান৷
রোগী বলে দিয়ে "আমি" বেশী গুরুত্ব দিবে তুমি
"আমার" গুরুত্ব কিছু কম৷
মানসিক সকল লক্ষন পূর্ণ কর দিয়ে মন
তবে তুমি হইবে সফল৷
যেমনঃ
ইচ্ছা, অনিচ্ছা, ভয়, ভীতি
কৃপণতা বা উদার নীতি
কাতরতা আর অনুভূতি
রাগী শান্ত ইত্যাদি
চালাক, বোকা বুদ্ধিবৃত্তি
সবল, দূর্বল, স্মরণশক্তি
অলস, চঞ্চল, ক্রন্দনশীল
অস্থির, দাম্ভিক আর ধীর
ঘুম, স্বপ্ন, পানাহার
ভ্রান্ত বিশ্বাস, যৌনাচার
অতপরঃ
রোগীর কষ্ট আছে যত
একে একে লিখবে তত৷
শারীরিক বা আঙ্গিক লক্ষণ তিরোধান আর আগমন
লিখতে হবে করে যতন৷
উপবিষ আর উত্তেজক স্মরণ রেখে পরিপোষক
রোগী লিপি করবে রচন৷
ধাতুগত লক্ষণাদি আকৃতি আর প্রকৃতি
নিতে হবে বংশগত দোষ৷
আকর্ষনীয় বিরল লক্ষণ একক আর অসাধারণ
লিখে নেই লক্ষণ অদ্ভুত৷
শুদ্ধ লিপির এমন মান র্অেধক চিকিত্সার সমাধান
একথা বলেন গুণীজন৷
তাই মোরা সবে মিলে বিশুদ্ধ অন্তর দিলে
চিকিত্সা করি মেনে অর্গানন৷
মোবাইলঃ ০১৭৩৯-৭৩২৬১০
হোমিওপ্যাথি অনুশীলন, টাঙ্গাইল৷
বহুগুনে গুনাম্বিত হবে মহাজন
রোগী আসবে যবে ডাক্তার সদন৷
সংস্কার মুক্ত আর নিরপেক্ষ মন
সুস্থ সবল ইন্দ্রিয় শক্তি রবে অনুক্ষণ৷
লক্ষন নির্ণয়ের কাজে পূর্ন মনযোগী
বিশুদ্ধতা থাকতে হবে চিত্রাংকণে রোগী৷
চিকিত্সককে হতে হবে এমনই বিদ্যান
তিনটি বিষয়ে পুরা থাকতে হবে জ্ঞান৷
রোগ, ঔষধ এবং ঔষধ প্রয়োগ
অতঃপর বহু কিছু করতে হবে যোগ৷
তিন ব্যাক্তি হতে চিত্র করবে অঙ্কন
চিকিত্সক নিজে, রোগী, রোগীর পরিজন৷
তিন পদ্ধতিতে হবে রোগী পরীক্ষণ
দর্শণ, শ্রবণ আর স্পর্শণ৷
ধীরে ধীরে প্রশ্ন করে সব লিখতে হবে
লেখার মাঝে কিছু কিছু জায়গা ফাঁক রবে৷
শিরোনাম দিয়ে লিখবে কষ্ট সকল
'হাঁ' 'না' দিয়ে উত্তর হলে পাবে নাকো ফল৷
জটিল রোগের রোগী লিপির গুরুত্ব অধিক
রোগী লিপি সঠিক হলে ঔষধ পাবে ঠিক৷
সব রোগে রোগের কারণ আর অবস্থান
অনুভূতি, হ্রাসবৃদ্ধি নিবে সহচর লক্ষণ৷
পূর্ণ চিত্র অংকন করবে আদর্শ আরোগ্য হবে
এ হলো হোমিও বিধান৷
ব্যাপক লক্ষণ হতে মনের ভাব হবে নিতে
তা হবে সর্ব প্রধান৷
রোগী বলে দিয়ে "আমি" বেশী গুরুত্ব দিবে তুমি
"আমার" গুরুত্ব কিছু কম৷
মানসিক সকল লক্ষন পূর্ণ কর দিয়ে মন
তবে তুমি হইবে সফল৷
যেমনঃ
ইচ্ছা, অনিচ্ছা, ভয়, ভীতি
কৃপণতা বা উদার নীতি
কাতরতা আর অনুভূতি
রাগী শান্ত ইত্যাদি
চালাক, বোকা বুদ্ধিবৃত্তি
সবল, দূর্বল, স্মরণশক্তি
অলস, চঞ্চল, ক্রন্দনশীল
অস্থির, দাম্ভিক আর ধীর
ঘুম, স্বপ্ন, পানাহার
ভ্রান্ত বিশ্বাস, যৌনাচার
অতপরঃ
রোগীর কষ্ট আছে যত
একে একে লিখবে তত৷
শারীরিক বা আঙ্গিক লক্ষণ তিরোধান আর আগমন
লিখতে হবে করে যতন৷
উপবিষ আর উত্তেজক স্মরণ রেখে পরিপোষক
রোগী লিপি করবে রচন৷
ধাতুগত লক্ষণাদি আকৃতি আর প্রকৃতি
নিতে হবে বংশগত দোষ৷
আকর্ষনীয় বিরল লক্ষণ একক আর অসাধারণ
লিখে নেই লক্ষণ অদ্ভুত৷
শুদ্ধ লিপির এমন মান র্অেধক চিকিত্সার সমাধান
একথা বলেন গুণীজন৷
তাই মোরা সবে মিলে বিশুদ্ধ অন্তর দিলে
চিকিত্সা করি মেনে অর্গানন৷