শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০১৫

উদ্ ভ্রানত্মের বিভ্রানত্ম বিলাপ

তুমি একটুও বদলাও নি
যা ছিলে তাই আছ
বিদু্যত্‍ ছোড়া চোখ দুটি
ঝিলিক দেয় আজও
কচি ডাটার মত হাত দুখানি
লক লক করে
কাকে যেন আহবান করে একানত্মে
দেহ বলস্নরী সুডোল সুঠাম
কোথাও কোন ভাঁজ পড়েনি এতটুক
চঞ্চল চরন যুগোল চলতে নৃত্য করে
নুপুরের নিক্কন কান পাতলে শোনা যায়
মেঘ বরণ কিংবা কৃষানীর ডাল রান্নার
পাতিলের তলদেশের ঘন কাল কেশ রাশি
পাংগাস মাছের মুখের রক্ত রাঙ্গা ঠোট তোমার
কথা সেত আরও চমত্‍কার ৷ কোকিল কন্ঠি
বসনত্মে পাগল করা কথামালা
সারা অঙ্গে যৌবন জোয়ার
যে কোন মুহূর্তে যে কাউকে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে
অজানার দেশে দিকবিদিকের উদ্দেশ্যে
আমি বিস্ময়ে ভাবি এও সম্ভব
সে তো কুড়ি বছর আগের কথা
অনত্মত কবির চোখে তাই ই বাসত্মব

ছিলিমপূরের ইতিহাস (2)

 ছিলিমপূরের ইতিহাস (মোঃ নূরুল ইসলাম মাষ্টারের পান্ডুলিপি থেকে নেওয়া) (২য় অংশ) ছিলিমপুরের ছোট তরফের কাছারি বাড়ি ছোট হলেও এর নায়েব গোমস্তারা...